শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘আ.লীগের মিছিল পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ব্যবস্থা’ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি আ.লীগের মতো স্বৈরাচারী দলে সাকিবের যাওয়া ঠিক হয়নি : প্রেস সচিব রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে : পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহই জানেন: জামায়াত আমির সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি : মির্জা ফখরুল অচিরেই বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় বাস্তবায়ন হবে : প্রধান বিচারপতি দীর্ঘ ১৫ বছর পর বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

ভারতে বাংলাদেশ মিশনে হামলার ঘটনায় কী বলছে আমেরিকা

  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৮৮ বার পঠিত হয়েছে

সমসাময়িক বিভিন্ন ইস্যুতে নানা প্রশ্ন করা হয় মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে। এবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে ভারতে বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশনে হামলার বিষয়টি উঠে এসেছে।

 

মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়।

 

ব্রিফিংয়ে জানতে চাওয়া হয়, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশ সফর করেছেন। বাংলাদেশ ও ভারত উভয়ই ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের একটি কূটনৈতিক মিশনে সহিংস হামলার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এ হামলার ঘটনা এবং বাংলাদেশকে কেন্দ্র করে ভারতের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী বক্তব্য নিয়ে আপনার কোনো মন্তব্য আছে কিনা।

 

জবাবে পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা চাই শান্তিপূর্ণভাবে সব পক্ষ তাদের মধ্যকার বিরোধ সমাধান করবে।

 

এর আগে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত সহিংসতার বিষয়টি মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে উঠে আসে। মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উর্দু ও হিন্দিভাষী মুখপাত্র মার্গারেট ম্যাকলিয়ডের ব্রিফিংয়ে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশে সংখ্যালঘু, বিশেষত হিন্দুদের প্রতি সহিংসতার বিষয়টি নিয়ে ভারতের সংবাদমাধ্যমের খবরকে বারবার অতিরঞ্জন বলে আসছেন। এরই মধ্যে বিষয়টি আবারও মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আলোচনায় উঠে এসেছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ থেকে পাওয়া খবরের (সংখ্যালঘুদের বিচার) ব্যাপারে দপ্তরের পক্ষ থেকে আবারও গভীর উদ্বেগ জানানো হয়েছে।

 

জবাবে তিনি বলেন, আমরা বিষয়টি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। আমরা আশা করছি, অঞ্চলের প্রতিটি ব্যক্তি তাদের ধর্ম ও বিশ্বাস অনুযায়ী জীবনযাপন করতে পারবে।

 

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারসহ তার অংশীজনের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ