শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৩:১৮ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে : পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহই জানেন: জামায়াত আমির সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি : মির্জা ফখরুল অচিরেই বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় বাস্তবায়ন হবে : প্রধান বিচারপতি দীর্ঘ ১৫ বছর পর বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ দেশটির জনগণ নির্ধারণ করবে : যুক্তরাষ্ট্র তিন দেশ থেকে বেশ কিছু পণ্য আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা শেখ হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা এবার ফিলিস্তিনিদের পাশে পাকিস্তান, রাজপথে লাখো মানুষের ঢল

আমি কারাগারে বৈষম্যের শিকার : পলক

  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৭৪ বার পঠিত হয়েছে

কারাগারে বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শিক্ষার্থী শামীম হত্যাচেষ্টার মামলার রিমান্ড শুনানি শেষে আদালত থেকে বের হওয়ার সময় এ অভিযোগ করেন তিনি।

এদিন সকালে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী মো. শামীমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় রিমান্ড শুনানির জন্য বুধবার পলককে আদালতে নেওয়া হয়। এ সময় পলকের আইনজীবী ফারজানা ইয়াসমিন রাখি বলেন, আড়াই মাস ধরে কারাগারে পলকের পরিবারের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না। তিনি বৈষম্যের শিকার। তাকে অন্তত পরিবারের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে দেওয়ার অনুরোধ করেন তিনি।

এ সময় বিরোধিতা করে রাষ্ট্রপক্ষের পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ আসামি পলক। নিরাপত্তার স্বার্থে তাকে এখন ফোনে কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। ফোনে কথা বলতে দিলে তিনি দেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করতে পারেন। শুনানি শেষে বিচারক আসামি পলকের কারাগারে ফোনে কথা বলার আবেদন নামঞ্জুর করেন।

 

আদালত থেকে নামার সময় জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ‘আমাকে কারাগারে কথা বলতে দেওয়া হয় না। ১০ মিনিটিও কথা বলতে দেয় না। আমি কারাগারে বৈষম্যের শিকার। মানুষের যে মৌলিক মানবাধিকার আছে, সেটা আমার ক্ষেত্রে লঙ্ঘন করা হচ্ছে।’

 

এর আগে, শামীমকে হত্যাচেষ্টার মামলায় শেখ হাসিনা সরকারের সাবেক বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান ও সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের ৭ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক মো. ওমর ফারুক। শুনানি শেষে আসামিদের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। বাকি আসামিদের নানা থানার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।

পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ