রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:৩০ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘আ.লীগের মিছিল পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ব্যবস্থা’ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি আ.লীগের মতো স্বৈরাচারী দলে সাকিবের যাওয়া ঠিক হয়নি : প্রেস সচিব রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে : পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহই জানেন: জামায়াত আমির সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি : মির্জা ফখরুল অচিরেই বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় বাস্তবায়ন হবে : প্রধান বিচারপতি দীর্ঘ ১৫ বছর পর বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের সহযোগিতায় ২.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি

  • আপডেট এর সময় : মঙ্গলবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৯৮ বার পঠিত হয়েছে

বাংলাদেশের কক্সবাজার ও ভাসানচরের রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং হোস্ট কমিউনিটির নারী ও যুবকদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ বিনির্মাণে ইউএনএফপিএ এবং সুইজারল্যান্ডের মধ্যে ২.২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।

সোমবার (২ ডিসেম্বর) ইউএনএফপিএ বাংলাদেশ অফিস থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থী সমস্যা দিন দিন জটিল অবস্থায় পৌঁছেছে, মিয়ানমারে সহিংসতা বৃদ্ধি এবং মানবিক সহায়তার তহবিল সংকুচিত হওয়ায় নারী, কিশোরী, যুবক এবং অন্যান্য দুর্বল গোষ্ঠীর সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলো তৈরি হয়েছে তা তীব্র হয়ে উঠেছে। এসব সঙ্কটের মধ্যেই জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতা, বাল্যবিবাহ, কিশোরী বয়সে গর্ভধারণ, অপহরণ, মানবপাচার ও শ্রম শোষণের শিকার হওয়ার মতো একাধিক বিশেষ চ্যালেঞ্জ নিয়ে এসেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, রোহিঙ্গা সমাজে প্রতি ১০ জন মেয়ের মধ্যে একজনের ১৮ বছরের আগে বিয়ে হয়, যা কক্সবাজারের স্থানীয় সমাজে প্রতি তিন জনে একজন বাল্যবিবাহের শিকার হচ্ছে। পরস্পর সম্পর্কিত এবং জটিল এসব সমস্যা সমাধানে কেবল তাৎক্ষণিক সহায়তা নয় বরং একই সঙ্গে এসব সমস্যার মূল কারণগুলো সমাধান করার জন্য একটি পরিবর্তনশীল দৃষ্টিভঙ্গির প্রয়োজন।

ইউএনএফপিএ বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টিটিভ মাসাকি ওয়াতাবে বলেন, নারী ও যুবকদের ক্ষমতায়ন শুধুমাত্র নৈতিকভাবে বাধ্যতামূলকই নয় বরং এটি তাদের মর্যাদা এবং সুন্দর ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রতি এক ধরনের প্রতিশ্রুতিও। রোহিঙ্গা শরণার্থী এবং হোস্ট সম্প্রদায় উভয়ই এই দীর্ঘ সুরক্ষা সংকট মোকাবিলা করছে, তাই এর গুরুত্ব অপরিসীম।

বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইজারল্যান্ড দূতাবাসের অস্থায়ী চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স করিন হেনচোজ পিগনি বলেন, এই অংশীদারিত্ব নারীদের এবং মেয়েদের অধিকার উন্নয়নে সুইজারল্যান্ডের প্রতিশ্রুতিকে আরও শক্তিশালী করেছে।

পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ