রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘আ.লীগের মিছিল পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ব্যবস্থা’ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি আ.লীগের মতো স্বৈরাচারী দলে সাকিবের যাওয়া ঠিক হয়নি : প্রেস সচিব রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে : পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহই জানেন: জামায়াত আমির সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি : মির্জা ফখরুল অচিরেই বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় বাস্তবায়ন হবে : প্রধান বিচারপতি দীর্ঘ ১৫ বছর পর বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

সংবিধান সময়োপযোগী করার পরামর্শ ড. কামাল হোসেনের

  • আপডেট এর সময় : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৪১ বার পঠিত হয়েছে

বিশিষ্ট আইনবিদ ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেন দেশের সংবিধান সময়োপযোগী করার পরামর্শ দিয়েছেন।

 

শনিবার (২ নভেম্বর) সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রিয়াজের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর মতিঝিল কার্যালয়ে তার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে গেলে তিনি এ পরামর্শ দেন।

 

কামাল ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ গণপরিষদের সংবিধান খসড়া কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সাংবিধানিক সংস্কার কমিশনের (জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের উপপরিচালক) দায়িত্বপ্রাপ্ত জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. সাব্বির মাহমুদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ড. কামাল হোসেন সংবিধান সংস্কার কমিশনকে সংবিধান সময়োপযোগী করার পরামর্শ দিয়েছেন।

কামাল হোসেন প্রতিনিধি দলকে স্বাগত জানিয়ে সংবিধান সংস্কার প্রক্রিয়ার প্রতি আস্থা প্রকাশ করেন।

 

তিনি কমিশনের প্রধান ও প্রতিনিধি দলের অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

 

কমিশনের সদস্য প্রফেসর সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ড. শরীফ ভূঁইয়া, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ ও মো. মুস্তাইন বিল্লাহ প্রতিনিধি দলে ছিলেন।

 

উল্লেখ্য, ড. কামাল হোসেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, রাজনীতিবিদ এবং মুক্তিযোদ্ধা। তিনি বাংলাদেশের সংবিধান প্রণেতাদের মধ্যে অন্যতম। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পর ৮ জানুয়ারি ১৯৭২ এ বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাকেও মুক্তি দেওয়া হয়। তিনি শেখ মুজিবের সঙ্গে ১০ জানুয়ারি লন্ডন হয়ে বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।

 

১৯৫৭ সালে তিনি অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক (সম্মান) এবং ১৯৫৮ সালে ব্যাচেলর অব সিভিল ল ডিগ্রি লাভ করেন। লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল অর্জনের পর আন্তর্জাতিক আইন বিষয়ে পিএইচডি করেন ১৯৬৪ সালে।

পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ