রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০২:৩২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
‘আ.লীগের মিছিল পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে ব্যবস্থা’ ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি আ.লীগের মতো স্বৈরাচারী দলে সাকিবের যাওয়া ঠিক হয়নি : প্রেস সচিব রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আরাকান আর্মি বড় সমস্যা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা যুদ্ধবিরতিতে ফিলিস্তিনিদের ‘না’, প্রস্তাবে যা বলেছে ইসরায়েল বাংলাদেশের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে : পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব নির্বাচনের কমিটমেন্ট ঠিক থাকবে কি না আল্লাহই জানেন: জামায়াত আমির সুনির্দিষ্ট কোনো রোডম্যাপ না পাওয়ায় অসন্তুষ্ট বিএনপি : মির্জা ফখরুল অচিরেই বিচার বিভাগের আলাদা সচিবালয় বাস্তবায়ন হবে : প্রধান বিচারপতি দীর্ঘ ১৫ বছর পর বৈঠকে বসছে বাংলাদেশ-পাকিস্তান

সুইং স্টেটে এগিয়ে ট্রাম্প

  • আপডেট এর সময় : বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১২১ বার পঠিত হয়েছে

চলছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গণনা। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ছয়টি সুইং স্টেটের মধ্যে চারটিতে এগিয়ে আছেন রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর দুটিতে এগিয়ে আছেন ডেমোক্রেটিক প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস।

 

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, সুইং স্টেটের মধ্যে অ্যারিজোনা, মিশিগানে এগিয়ে আছেন কমলা। অপরদিকে পেনসিলভানিয়া, উইসকনসিন, জর্জিয়া ও নর্থ ক্যারোলাইনা এগিয়ে আছেন ট্রাম্প। নেভাদার ফল এখনও প্রকাশ হয়নি।

 

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল নির্ধারণে সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে সুইং স্টেটগুলো। এসব রাজ্যে প্রার্থীদের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয় এবং সেগুলোর ফলাফল আগে থেকে অনুমান করা অনেক কঠিন। দেশটির ৫০টি অঙ্গরাজ্যের মধ্যে সাতটি রাজ্যকে সুইং স্টেট হিসেবে ধরা হয়, যেগুলো ব্যাটলগ্রাউন্ড নামেও পরিচিত। এই বছরের সুইং স্টেটগুলো হলো মধ্যে পেনসিলভানিয়া, উইসকনসিন, মিশিগান,জর্জিয়া, নর্থ ক্যারোলাইনা, নেভাদা ও অ্যারিজোনা ।

এবারের সুইং স্টেটগুলোতে ৮৮টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে পেনসিলভানিয়া (১৯)। এছাড়া উইসকনসিনে ১০টি, মিশিগান ১০টি, জর্জিয়া ১৬টি, নর্থ ক্যারোলাইনা ১৬টি, নেভাদা ৬টি ও অ্যারিজোনা ১১টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট রয়েছে।

 

যুক্তরাষ্ট্রে একজন প্রার্থীকে প্রেসিডেন্ট হতে হলে ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজের ভোট প্রয়োজন। যুক্তরাষ্ট্রে মোট ইলেকটোরাল কলেজের ভোটের সংখ্যা ৫৩৮।

 

 

বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানায়, এবার মার্কিন ভোটারদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুগুলোর মধ্যে গণতন্ত্র ও অর্থনীতি শীর্ষে ছিল। এরপর ছিল গর্ভপাত ও অভিবাসন।

পোস্টটি আপনার স্যোসাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো সংবাদ