ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে আরও ৩৭ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও শতাধিক। নিহতদের মধ্যে ফিলিস্তিনি ৬ ভাইও রয়েছেন। এর ফলে অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা
যুদ্ধবিরতি ভেঙে ফিলিস্তিনের গাজায় নতুন করে ইসরায়েলি হামলায় ৫০০ শিশু নিহত হয়েছে। গাজার স্থানীয় কর্তৃপক্ষ শনিবার (১২ এপ্রিল) এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আলজাজিরা ও প্রেস টিভির। আন্তর্জাতিক সব যুদ্ধনীতি উপেক্ষা
চীন নতুন করে যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ১২৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপ করেছে। আগামী শনিবার থেকে নতুন এই শুল্ক কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়। এর ফলে দুই দেশের মধ্যে চলমান
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে ফ্রান্স। হতে পারে আগামী জুন মাসেই আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এসব বলেছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (৯ এপ্রিল) ফ্রান্স ফাইভ টেলিভিশনে দেওয়া
গাজায় চলমান ইসরায়েলি হামলায় মানবিক বিপর্যয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। নিউইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গাজা এখন এক হত্যাকাণ্ডের মাঠে পরিণত হয়েছে এবং বেসামরিক মানুষজন
বিশ্বের শক্তিশালী ৫০ দেশের তালিকায় স্থান করে নিয়েছে বাংলাদেশ। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইউএস নিউজ শক্তিশালী দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে শক্তিশালী ৫০ দেশের তালিকায় বাংলাদেশেরও নাম রয়েছে। তালিকায় দেখা
ফিলিস্তিনের গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরায়েলি বাহিনী মুহুর্মুহু হামলা চালিয়েছে। এতে গত সোমবার (৭ এপ্রিল) ৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। একই সময় আহত হয়েছেন শতাধিক। তাদের অনেককে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে মরক্কোয় হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। রোববার মরক্কোর রাজধানী রাবাতসহ বিভিন্ন শহরে এই বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়, যা বিগত কয়েক মাসের মধ্যে
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের অবিরাম বোমাবর্ষণ এবং হামলার মধ্যে ফিলিস্তিনিরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজেদের শেষ বার্তা ও বিদায় চিঠি লিখে রেখেছে। তাদের আশঙ্কা, এবার তারা বাঁচবেন না। ২০২৩ সালের অক্টোবর
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে একযোগে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে হাজার হাজার মানুষ। স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার (৫ এপ্রিল) ওয়াশিংটন ডিসি’র জাতীয় স্মৃতিস্তম্ভের সামনে ও যুক্তরাষ্ট্রের